একজন আইনের শিক্ষার্থী আইনজীবী হয় অনেক চড়াই-উতরাই। এই পেশায় একদিনে সফল হওয়া যায় না। এজন্য অনেক সাধনা ও পরিশ্রম করতে হয়।

আইনজীবী হিসেবে যাত্রা কেবল শুরু ০৯-০৩-২০২৪ তারিখ। এই শুরু টাই হয়ে গেছে ইতিহাস। আইনজীবী হিসেবে বার কাউন্সিলের সনদপ্রাপ্ত হওয়ায় মা-বাবার হাতে গাউন পরিধান করার স্বপ্ন ছিল এডভোকেট ইউসুফ আরমানের। আর সে স্বপ্ন বাস্তবতায় রূপ দিতে উড়াল দিলেন সৌদি আরবে। এডভোকেট ইউসুফ আরমান।

শুক্রবার (১২ এপ্রিল) প্রবাসী মা-বাবা-ভাই-বোন-ভাতিজা-ভাতিজী, ভাগিনা-ভাগনি সহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজনের মিলে বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করেন। সেখানে পরিবারের পক্ষ থেকে এই সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।

আবেগ আপ্লুত মা-বাবা, শ্বাশুড়ী, ভাই-বোন সহ অসংখ্য শুভাকাঙ্ক্ষীর হাতে গাউন পড়েন। মা-বাবা নির্দেশনা দিয়েছে, সততা এবং নিষ্ঠার মাধ্যমে আইন পেশার মহত্ত্ব ধরে রাখার জন্য। টাকার পেছনে নই বরং সেবার মনমানসিকতা রাখতে হবে। ধরে রাখতে বংশের পরম্পরার সিলসিলা এবং সমাজের অসহায় ও অবহেলিত মানুষের সেবা প্রদানের আদেশ উপদেশ দিয়েছে।

ঈদে স্ত্রীকে মাংস কিনে খাওয়াতে না পারায় স্বামীর আত্মহত্যা

এডভোকেট ইউসুফ আরমান অনুভূতি প্রকাশ করেন, কোন বাঁধাই আপনাকে আটকাতে পারবে না যদি আপনার স্বপ্ন থাকে আর স্বপ্ন পূরণে প্রবল ইচ্ছা থাকে। কাজেই অভিজাত পেশাগুলোর একটি হলো আইন পেশা। এটি এক দিকে যেমন সম্মানের, তেমনি দায়িত্বের। এক সময় বলা হত, কোনো গতি, সে হয় আইনজীবী; বর্তমানে সেটি এভাবে পরিবর্তন হয়েছে- ‘যার আছে সব গতি, সে হয় আইনজীবী।’ আইন পেশায় কাজ করা অনেক বড় গৌরবের।

গাউন
গাউন

এই সময় উপস্থিত ছিলেন সরাফত আলী (বাবা), মাবিয়া খাতুন (মা), সখিনা বেগম( শ্বাশুড়ী), হামজা আলী আরমান, সায়েদা আকতার, আমির হোসাইন, সাঈদ আলী, হারুন আরমান, আব্দুল আজিজ আরমান, ড. ঈসমাইল, ইউনুস, হোসাইন মাবুদ, আব্দুর রহমান, হুমায়ুন কবির, আব্দুর রহিম, আফিফ, আলী আরমান, ডাক্তার উজদান, রিহাব, ডালিয়া, ফাইজা, খাতিজা, নাদা, হানুন, হানুফ, ওয়াআত, দাউদ, আব্দুল্লাহ, আব্দুল গফুর, আবু জাফর (চেয়ারম্যান মাইলেসষ্টোন), আমিনুল ইসলাম (এডমিন মাইলেসষ্টোন) সহ অনেকে প্রমুখ।

আইনজীবী হিসেবে সনদপ্রাপ্ত হওয়ায় এডভোকেট ইউসুফ আরমানের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন মা-বাবা, ভাই-বোন সহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন।

আরও খবর পেতে যুক্ত থাকুন CoxsbazarNEWS.com এর সাথে।